লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী উপজেলার তিস্তা নদীর তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করায় ঘরবাড়ি ও ফসলহানির আশঙ্কায় দিনযাপন করছেন বাসিন্দারা।
র ভাঙন
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে পানগুছি নদীর ভাঙন দিনদিন বেড়ে চলছে। নদীর দুই পাড়ে পৌরসভা বিস্তৃত থাকায় পৌরসভার ৬টি ওয়ার্ডের কমপক্ষে ২০০০ পরিবার ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বসবাস করছেন। এর মধ্যে ১ নং ওয়ার্ডের ফেরিঘাট সংলগ্ন বারইখালী এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার সংখ্যা প্রায় ৬০০। জোয়ারের সময় এসব পরিবারের সদস্যরা রান্না, খাওয়া ভুলে যুদ্ধ করেন পানির সাথে।
কুড়িগ্রামে সবক'টি নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিয়েছে ভাঙন। বিশেষ করে কুড়িগ্রামের রাজারহাটে তিস্তা নদীর ভাঙনে অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলা ও গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ভাঙন মারাত্মক রূপ নিয়েছে। গত এক সপ্তাহে তিস্তা নদীর তীরবর্তী বহু মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছে।
কুড়িগ্রামে কয়েক দিন ধরে বৃষ্টির ফলে তিস্তা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় শুরু হয়েছে তীব্র ভাঙন। এ সময় ছয়টি বাড়ি ভেঙেছে। হুমকিতে রয়েছে আরো ৭০-৮০টি বাড়ি। অসময়ে তিস্তার ভাঙনে দিশেহারা হয়ে পড়েছে মানুষ।
এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ’র আহ্বায়ক ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, অর্থনীতির সব থেকে শক্তিশালী জায়গা বৈদেশিক খাতে এক ধরনের ভাঙন ধরেছে।